হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে গুলশানের নিজ বাসভবন থেকে বের হয়েছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। এরপর রাত ৯টার মধ্যে বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাজ সারবেন তিনি।
মঙ্গলবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটে তিনি নিজের গুলশানের বাসভবন ‘ফিরোজা’ থেকে বের হন।
নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রাকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে গুলশান থেকে বিমানবন্দরের দিকে বিএনপির নেতাকর্মীরা পথে পথে অবস্থান নিয়েছেন। গুলশান থেকে নেতাকর্মীদের দাঁড়িয়ে অপেক্ষার সারি বনানী এলাকা ছাড়িয়ে গেছে। সোমবার রাতেই ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের নির্দিষ্ট এলাকা ভাগ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ইতিমধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, র্যাব, এপিবিএন ও আনসার বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা বিমান বন্দরের পুরো এলাকাজুড়ে অবস্থান নিয়েছেন। বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ রুটে সাধারণ যাত্রী চলাচলের বেশ কিছু জায়গায় বিকল্প পথ ব্যবহারের করতে বলা হয়েছে।
উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনের উদ্দেশ্যে লন্ডন পৌঁছেই বেগম খালেদা জিয়া সরাসরি ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি হবেন। পরবর্তীতে লন্ডন ক্লিনিক সুপারিশ করলে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটি হসপিটালে তাকে নেয়া হতে পারে।