যদি বর্ষার সময় নিয়মিত আইসক্রিম খান, তাহলে কিন্তু অচিরেই সঙ্গী হবে একাধিক জটিল সমস্যা।
আইসক্রিম পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। ভেবে দেখুন, আইসক্রিম খাচ্ছেন, এমন সময় সেখানে পেলেন সাপ। নিশ্চয়ই শরীর শিউরে উঠছে।
এমনই একটি ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন থাইল্যান্ডের এক ব্যক্তি। তিনি আইসক্রিমের প্যকেট খুলেই দেখেন কিছু একটা সমস্যা আছে আইসক্রীমে। শুক্রবার (৭ মার্চ) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইসক্রিমের মধ্যে সাপ দেখে আতঙ্কিত না হয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন সেই ব্যক্তি। ছবিতে আইসক্রিমের সঙ্গে সাপটিকে একেবারে লেপটে থাকতে দেখা যায়।
থাইল্যান্ডের স্থানীয় সেই ব্যক্তি গত ৪ মার্চ ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করেন। পরদিন সন্ধ্যার মধ্যে হাজার হাজার ব্যবহারকারী সেই ছবি শেয়ার করেন। এরপর তা ভাইরাল হয়ে যায়।
ছবিতে স্পষ্ট দেখা যায়, আইসক্রিমের সঙ্গে কালো-হলুদ রঙের সাপের মাথা বের হয়ে আছে। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ভ্রাম্যমান কার্ট থেকে তিনি এটি কিনেছিলেন।
পোস্টের কমেন্টে অনেকে মজাও করেছেন। একজন কমেন্ট করেন, গরম আবহাওয়ায় সাপটি কি আবার বেঁচে উঠবে? কেউ আবার বলেছেন, এটি প্রোটিং বুস্টিং আইসক্রিম।
ধারণা করা হচ্ছে, আইসক্রিমে পাওয়া এ সাপটি গোল্ডেন ট্রি স্নেক। থাই ন্যাশনাল পার্কস ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, এ ধরনের সাপ অত্যন্ত বিষাক্ত। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশে এ সাপের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
বর্তমানে ঢাকা শহরের বেশ কিছু স্থানে দেশি ও বিদেশি আইস ক্রিম পার্লার গড়ে উঠেছে। শীতল হাওয়া ও ২০ থেকে ৩০জন বসার ব্যবস্থাসহ বেশ মনোরম পরিবেশে আড্ডা দেওয়ারও ব্যবস্থা আছে।
পাশাপাশি ফেইসবুকিং ও চেকইন দেওয়ার জন্য রয়েছে ওয়াইফাই ব্যবস্থা। সময় পেলে প্রিয়জনদের নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। আর খরচ, মাথাপিছু তিনশ থেকে পাঁচশ টাকায় বেশ ভালোভাবেই খেতে পারবেন।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেই মুশকিল! দেখা দিতে পারে হার্ট অ্যাটাকের মতো জটিল রোগ। তাই যেভাবেই হোক কোলেস্টেরলকে বশে রাখতে হবে। আর সেই কাজে সাফল্য পেতে চাইলে আইসক্রিম খাওয়া চলবে না। কারণ, এই ডেজার্টে রয়েছে ক্ষতিকর ফ্যাটের ভাণ্ডার যা কোলেস্টেরল সকলের বাড়ায়। তাই লিপিডকে কন্ট্রোলে রাখতে চাইলে আজ থেকেই আইসক্রিম খাওয়া বন্ধ করে দিন।